রাষ্ট্রীয় শাসনকার্য ও বিচারকার্য পরিচালনা করা একটি পুণ্যমূলক ইবাদত। এর সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে। তবে যেসব ইবাদত মানুষের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সেগুলোর বিপদাশঙ্কাও বেশি। তবে কোনোটিতে কম কোনোটিতে বেশি মাত্রায় বিপদ। সর্বাধিক বিপদের কাজ হলো শাসনকার্য ও বিচারকার্য পরিচালনা করা। শাসনকার্য ও বিচার যদি ইনসাফ, ইখলাছ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হয় তবে উত্তম আমল। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা কর তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে।’ (নিসা : ৫৮)। অন্যত্র এসেছে, ‘বল আমার পালনকর্তা নির্দেশ দিয়েছেন ন্যায়বিচারের।’ (আরাফ : ২৯)। পবিত্র কোরআনে আরও এসেছে, ‘আর যদি বিচার নিষ্পত্তি কর, তবে ন্যায়বিচার কর, আল্লাহ ন্যায়বিচারকদের ভালোবাসেন।’ (মায়িদাহ : ৪২)।
মহানবীর (সা.) হাদিসে এসেছে, ‘ন্যায়পরায়ণ শাসকের একদিন, অন্যব্যক্তির একাকী ষাট বছরের ইবাদতের সমান।’ (তাবরানী)। অন্য হাদিসে এসেছে, সর্বপ্রথম তিন ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের একজন ন্যায়বিচারক শাসক। (মুসলিম)। আরেক হাদিসে এসেছে, তিন ব্যক্তির দোয়া প্রত্যাখ্যান করা হয় না, তাদের একজন ন্যায়পরায়ণ শাসক।’ মহানবী (সা.) আরও বলেন, কিয়ামতের দিনে আমার অধিক কাছে বসবে ন্যায়পরায়ণ শাসক।’
এতে প্রমাণিত হয় যে, ন্যায়বিচার একটি মহান ইবাদত এবং অনেক বড় নেকির কাজ।
পক্ষান্তরে ন্যায়বিচার পরিহার করলে বিপদাশঙ্কাও বেশি। উপরে বর্ণিত হাদিসের মাধ্যমে অনুভূত হয়েছে যে, জালিম শাসকের একদিন একজন ফাসিকের ষাট বছরের পাপের সমান। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তদনুসারে যারা বিধান দেয় না তারা কাফির।’ (মায়িদাহ : ৪৪)। ‘আল্লাহ তায়ালা যে বিধান অবতীর্ণ করেছেন, যে ব্যক্তি সে অনুযায়ী বিচার মীমাংসা করে না সে ফাসিক।’ (মায়িদাহ: ৪৭)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দশ ব্যক্তিরও শাসক হয় সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিনে এমতাবস্থায় হাজির হবে যে, তার হাত ঘাড়ের সঙ্গে বাঁধা থাকবে। তার ন্যায়পরায়ণতা তাকে মুক্ত করবে অথবা তার জুলুম তাকে ধ্বংস করবে’ (আহমদ)। হজরত আবুবকর সিদ্দিক (রা) বলেন, ‘যে ব্যক্তি শাসক নিযুক্ত হওয়ার পর ইনসাফ করে না, তার উপর আল্লাহর লানত আপতিত হয়।’
জ সী ম উ দ্দী ন খা ন পা ঠা ন
মহানবীর (সা.) হাদিসে এসেছে, ‘ন্যায়পরায়ণ শাসকের একদিন, অন্যব্যক্তির একাকী ষাট বছরের ইবাদতের সমান।’ (তাবরানী)। অন্য হাদিসে এসেছে, সর্বপ্রথম তিন ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের একজন ন্যায়বিচারক শাসক। (মুসলিম)। আরেক হাদিসে এসেছে, তিন ব্যক্তির দোয়া প্রত্যাখ্যান করা হয় না, তাদের একজন ন্যায়পরায়ণ শাসক।’ মহানবী (সা.) আরও বলেন, কিয়ামতের দিনে আমার অধিক কাছে বসবে ন্যায়পরায়ণ শাসক।’
এতে প্রমাণিত হয় যে, ন্যায়বিচার একটি মহান ইবাদত এবং অনেক বড় নেকির কাজ।
পক্ষান্তরে ন্যায়বিচার পরিহার করলে বিপদাশঙ্কাও বেশি। উপরে বর্ণিত হাদিসের মাধ্যমে অনুভূত হয়েছে যে, জালিম শাসকের একদিন একজন ফাসিকের ষাট বছরের পাপের সমান। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তদনুসারে যারা বিধান দেয় না তারা কাফির।’ (মায়িদাহ : ৪৪)। ‘আল্লাহ তায়ালা যে বিধান অবতীর্ণ করেছেন, যে ব্যক্তি সে অনুযায়ী বিচার মীমাংসা করে না সে ফাসিক।’ (মায়িদাহ: ৪৭)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দশ ব্যক্তিরও শাসক হয় সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিনে এমতাবস্থায় হাজির হবে যে, তার হাত ঘাড়ের সঙ্গে বাঁধা থাকবে। তার ন্যায়পরায়ণতা তাকে মুক্ত করবে অথবা তার জুলুম তাকে ধ্বংস করবে’ (আহমদ)। হজরত আবুবকর সিদ্দিক (রা) বলেন, ‘যে ব্যক্তি শাসক নিযুক্ত হওয়ার পর ইনসাফ করে না, তার উপর আল্লাহর লানত আপতিত হয়।’
জ সী ম উ দ্দী ন খা ন পা ঠা ন
No comments:
Post a Comment